মঙ্গলবার , ২ আগস্ট ২০২২ | ১০ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

বিএনপির সময় দিনে ১৩-১৪ ঘণ্টা লোডশেডিং ছিল: কাদের

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
আগস্ট ২, ২০২২ ৯:৫৭ পূর্বাহ্ণ

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিয়ে বিএনপি অব্যাহতভাবে অপপ্রচার আর মিথ্যাচার করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা সহজেই তাদের অতীত ভুলে যেতে চাইলেও জনগণ ঠিকই তা মনে রেখেছে। তাদের শাসনামলে দেশে দিনে ১৩-১৪ ঘণ্টা লোডশেডিং চলতো। তাদের সময়ে দেশ ছিল অন্ধকারে নিমজ্জিত।

মঙ্গলবার (২ আগস্ট) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতায় আসার জন্য তারা (বিএনপি) দেশের মূল্যবান খনিজ সম্পদ বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দিয়েছিল। বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে শুধুমাত্র খাম্বা স্থাপন করে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছিল। বিকল্প ক্ষমতা কেন্দ্র হাওয়া ভবন আর খোয়াব ভবন আলোকিত রাখতে গিয়ে সারাদেশকে অন্ধকারে রেখেছিলো বিএনপি।

তিনি আরও বলেন, সেই অন্ধকারময় সময় পেছনে ফেলে শেখ হাসিনা দেশবাসীকে আলোকিত বাংলাদেশ উপহার দিয়েছেন। বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পাশাপাশি আর্থ-সামাজিক সব ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্যের স্মারক রেখেছেন।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরে শেখ হাসিনা সরকার সাফল্য দেখিয়েছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন,
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ভূমিধস বিজয়ের মধ্য দিয়ে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হয় তখন দেশে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ২২০ কিলোওয়াট, যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৫৬০ কিলোওয়াটে। ২০০৯ সালের শুরুতে দেশে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতাভুক্ত ছিল মোট জনসংখ্যার মাত্র ৪৭ শতাংশ। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় থাকার কারণে দেশের শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে।

বিদ্যুতখাতের দুর্নীতি নিয়ে যারা কথা বলেন, প্রকৃতপক্ষে তারাই দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক বলে উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের। বর্তমান সরকারের সুষ্ঠু নীতি ও সুদক্ষ ব্যবস্থাপনা না থাকলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ২৫ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীত করা সম্ভব হতো না বলে জানান তিনি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালের শুরুতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ৩ হাজার ২৬৭ মেগাওয়াট। বর্তমানে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষমতা ২৫ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। শুধু তাই নয়, ২০০৯ সালের শুরুতে দেশে বিদ্যুৎ গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৮ লাখ। ২০২২ এর এপ্রিলে এসে গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ২৭ লাখে।

মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্বকে থমকে দিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে জ্বালানির মূল্য অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পাওয়ায় পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। এরই মধ্যে অনেক দেশ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ী নীতি গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার আশঙ্কা কাটাতে আগাম ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশকেও কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়েছে। এর অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহে রেশনিং করা হচ্ছে। যা একটি সাময়িক পদক্ষেপ।

     

    সর্বশেষ - সারাদেশ

    আপনার জন্য নির্বাচিত

    দখল-দূষণে মরছে কুমার, ঈদের পরে উচ্ছেদের ঘোষণা

    বেইলি রোডের আগুনে নিহত ৪৬ জন, চিকিৎসাধীন ১২

    খালেদা ঢাকায়, বিএনপির অন্য নেতাদের কার ঈদ কোথায়

    র‍্যাবের সংবাদ সম্মেলন শিক্ষার্থীদের মধ্যে কথা-কাটাকাটির জেরে বাউফলে দুই কিশোরকে হত্যা

    তুরস্ক-সিরিয়ায় ভূমিকম্প ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিত উদ্ধারের ঘটনায় হাসি-কান্নার আবেগ

    হাসপাতাল থেকে বাসায় খালেদা জিয়া

    মেসিকে সবাই মনে রাখবে, আর্জেন্টিনার বাকিরা সম্মান পাবে না: ইব্রা

    আ জ ম নাছির বিশ্বনেতারা স্বীকার করেন উন্নয়ন-সমৃদ্ধিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

    Adorable and One of a kind Wedding Recommendations

    Adorable and One of a kind Wedding Recommendations

    দুর্যোগপূর্ণ এলাকা ছাড়া সারা দেশে এইচএসসি পরীক্ষা চলবে: শিক্ষামন্ত্রী