রবিবার , ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | ১৯শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

প্রেমেন্দ্র মিত্র ও সাবিনা ইয়াসমিনের জন্ম

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ৪, ২০২২ ৬:১৯ পূর্বাহ্ণ

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, রোববার। ২০ ভাদ্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

ঘটনা
১২৬০- ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৪৯২- ক্রিস্টোফার কলম্বাস স্পেন থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অভিমুখে যাত্রা করেন।
১৮৬৬- হাওয়াইতে প্রথম সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়।
১৮৮২- মার্কিন বিজ্ঞানী এডিসন বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা আবিষ্কার করেন।
১৯১১- বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সমিতি প্রতিষ্ঠিত।
১৯৮৭- সতীদাহ প্রথার শেষ নারী রাজস্থানের অষ্টাদশী রূপ কানওয়ারকে ‘সতী’ বানানোর জন্য স্বামীর চিতায় জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়।

জন্ম
১৮২৫- ভারতের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ দাদাভাই নওরোজি।
১৮৮০- ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী, সমাজতান্ত্রিক ও গবেষক ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত।
১৮৯০- বাঙালি সাহিত্যিক এস ওয়াজেদ আলী।
১৮৯৪- ভারতীয় বাঙালি রসায়ন বিজ্ঞানী শিক্ষক ও উদ্ভাবক জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ।
১৯০৪- কল্লোল যুগের অন্যতম প্রধান সাহিত্য-ব্যক্তিত্ব প্রেমেন্দ্র মিত্র। ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যে তার পিতার কর্মস্থল বারাণসীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন কবি, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক এবং চিত্রপরিচালক। বাংলা সাহিত্যে তার সৃষ্ট জনপ্রিয় চরিত্রগুলো হলো- ঘনাদা, পরাশর বর্মা, মেজকর্তা এবং মামাবাবু। তিনি প্রথম বাঙালি সাহিত্যিক যিনি নিয়মিত কল্পবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান-ভিত্তিক গল্প-উপন্যাস রচনায় মনোনিবেশ করেন। তার পরিচালিত সিনেমাগুলো হলো- পথ বেঁধে দিল, রাজলক্ষ্মী (হিন্দি), নতুন খবর, চুপি চুপি আসে, কালোছায়া, কুয়াশা, হানাবাড়ী। রবীন্দ্র পুরস্কার, সাহিত্য অকাদেমী পুরস্কার, শরৎস্মৃতি, পদ্মশ্রী, জগত্তারিণী স্বর্ণপদকসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। ১৯৮৮ সালের ৩ মে কলকাতায় মারা যান।

১৯৫৪- বাংলাদেশি সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। ঢাকায় জন্ম। পিতা লুতফর রহমান ব্রিটিশ রাজের অধীনে সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। শৈশব থেকে তিনি গানের পরিবেশে বেড়ে ওঠেছেন। ১৯৬৪ সালে তিনি বেতারে ছোটদের গানের অনুষ্ঠান খেলাঘরে নিয়মিত অংশ নিতেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে সিনেমায় গান করেন। তার গাওয়া মোট গানের সংখ্যা কয়েক হাজার। তার গাওয়া দেশাত্মবোধক গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো, সব ক’টা জানালা খুলে দাও না, ও আমার বাংলা মা, মাঝি নাও ছাড়িয়া দে, সুন্দর সুবর্ণ ও একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার। সিনেমার গানের মধ্যে আছে- জন্ম থেকে জ্বলছি মাগো, আমি রজনীগন্ধা ফুলের মতো, চিঠি দিও প্রতিদিন, শুধু গান গেয়ে পরিচয় ইত্যাদি। চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি ১৪টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও ৬টি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেছেন। শিল্পকলার সংগীত শাখায় অবদানের জন্য ১৯৮৪ সালে একুশে পদক ও ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পান।

মৃত্যু
১৯৫৭- ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী অমরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
১৯৬৪- ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনকারী এবং সূর্য সেনের সশস্ত্র বিপ্লবী লোকনাথ বল।
২০০৪- বাঙালি গীতিকার, সুরকার ও প্রযোজক বীরেশ্বর সরকার।
২০১১- বাংলাদেশি সংগীতশিল্পী, সুরকার ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সংগঠক অজিত রায়।
২০১২- ভারতীয় বাঙালি লেখক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ।

 

সর্বশেষ - আইন-আদালত