লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সরকারের নদ-নদী খননের আওতায় মহেশপুর শহরের কোল ঘেষে বয়ে যাওয়া কপোতাক্ষ নদটিও খনন করা হয়েছে। যার ফলে নদীর গভীরতা ও প্রশস্ততা বেড়েছে। নদী গভীর ও প্রশস্ত হওয়ায় মাছের প্রচুর ডিম ও পোনা ফুটেছে। এছাড়াও সরকারী ভাবে নদ খনরের পরে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু কিছু অসাধু মানুষ কারেন্ট ও ম্যাজিক জাল দিয়ে প্রতিদিন সে মাছ গুলো ধরে নিচ্ছে। এসব নিষিদ্ধ জালের ব্যবহারে মাছ ও মাছের প্রজনন নষ্ট হচ্ছে। আর এসব কারণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
এ ব্যাপারে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তৌকির আহম্মেদ বলেন, এলাকাবাসীর লিখিত অভিযোগটি দেখেছি, বর্তমানে দেশে নিষিদ্ধ কারন্টে জাল দিয়ে মাছ ধরার বিরুদ্ধে আইন রয়েছে। নিবার্হী কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে দ্রুত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার রাজবংশী জানান, আমি এখনও এলাকাবাসীর লিখিত অভিযোগটি হাতে পাইনি। হাতে পেলেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।