দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের এক বিবৃতিতে বলা হয়, স্থানীয় সময় রাত ১টা ৪৯ মিনিটে উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটি ছুড়েছে। তার কয়েক ঘণ্টা আগেই সীমান্তের কাছে প্রায় ১০টি যুদ্ধবিমান ওড়ায় পিয়ংইয়ং। পাল্টা জবাব হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়াও যুদ্ধবিমান ওড়ায়। প্রায় একই ধরনের ঘটনা গত সপ্তাহে ঘটেছিল।
উত্তেজনা বাড়ানোর জন্য উত্তর কোরিয়ার নিন্দা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ। তারা উত্তর কোরিয়ার এমন পদক্ষেপকে ২০১৮ সালের দ্বিপক্ষীয় সামরিক চুক্তির লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেছে। ওই চুক্তিতে সীমান্ত এলাকায় ‘বৈরী’ কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করা হয়।
পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
সিউল গত পাঁচ বছরের মধ্যে আজ প্রথম পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে একতরফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে জড়িত উত্তর কোরিয়ার ১৫ ব্যক্তি ও ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে তারা কালো তালিকাভুক্ত করেছে।
ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে ‘কৌশলগত পারমাণবিক মহড়া’ চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া: কেসিএনএ
উত্তর কোরিয়ার সবশেষ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার নিন্দা জানিয়েছে জাপান। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা বলেন, উদ্দেশ্য যা-ই হোক না কেন, উত্তর কোরিয়ার বারবার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার বিষয়টি একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। তাঁরা দেশটির ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির বিষয়টিকে উপেক্ষা করতে পারেন না।