রবিবার , ২৩ অক্টোবর ২০২২ | ১লা ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

মানবতাবিরোধী অপরাধ ময়মনসিংহের ১১ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ ১৬ নভেম্বর

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ২৩, ২০২২ ২:৪৭ অপরাহ্ণ

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত হত্যা-গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ময়মনসিংহের ফুলপুরের ১১ জনের বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের দ্বিতীয় সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের দিন পিছিয়ে আগামী ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। ওইদিন রাষ্ট্রপক্ষের তৃতীয় সাক্ষীর জবানবন্দি পেশ করা হবে।

রোববার (২৩ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম।

আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান। তার সঙ্গে ছিলেন ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী শুকুর আলী ভান ও অ্যাডভোকেট আব্দুস সাত্তার পালোয়ান।

মামলায় মোট আসামি ১১ জন হলেও গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন পাঁচজন। তারা হলেন ফুলপুর ইউনিয়নের পূর্ববাখাই গ্রামের মৃত আছর আলীর ছেলে ওমেদ আলী, অসিমুদ্দিনের ছেলে আবু বকর সিদ্দিক, বনগাঁও গ্রামের মৃত ইসমাইল হোসেনের ছেলে আবদুল খালেক, বালিয়া ইউনিয়নের বড়ইকান্দি গ্রামের মৃত কাজী সৈয়দ লুৎফর রহমানের ছেলে সৈয়দ বদিউর রহমান বনু ও ভাইটকান্দি ইউনিয়নের দারুয়ারী গ্রামের মৃত তরিফ উদ্দিন ওরফে তরিফ সরকারের ছেলে আব্দুর রশিদ সরকার।

আসামিদের মধ্যে গিয়াসউদ্দিন খান নামের একজন মারা গেছেন। তিনি উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের মইসাউন্দা গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিন খানের ছেলে।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা জানান, মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলায় মোট আসামি ছিলেন ১১ জন। এদের মধ্যে গিয়াস উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। আর কারাগারে আছেন পাঁচজন। তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দুজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ। পরবর্তী সাক্ষীর জবানবন্দি পেশ করার জন্য আগামী ১৬ নভেম্বর দিন ঠিক করেছেন আদালত।

গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন রাজাকার হিসেবে মুক্তিযোদ্ধাদের ও এলাকার নারীদের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়াসহ হত্যা, ধর্ষণ, লুটতরাজ, বাড়িতে অগ্নিসংযোগে সহযোগিতা ও জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

সর্বশেষ - আইন-আদালত