নেদারল্যান্ডসের করা ৯১ রান তাড়া করতে গিয়েও বেশ ভুগতে হয়েছে পাকিস্তানকে। ৪টি উইকেট হারাতে হয়েছে। খেলতে হয়েছে প্রায় ১৪ ওভার। সবচেয়ে বড় কথা, এই ম্যাচেও রানে ফিরতে পারেননি অধিনায়ক বাবর আজম। তবুও, শেষ পর্যন্ত ৩৭ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের ব্যবধানে জয় পেয়েছে পাকিস্তান।
বিশ্বকাপে তারা এসেছিল টপ ফেভারিটের তকমা নিয়ে। কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচ হেরেই ব্যাকফুটে চলে যায় পাকিস্তান। বিশেষ করে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরে। প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে একেবারে শেষ বলে হারতে হয়েছে। ব্যবধান ছিল ৪ উইকেটের। জিম্বাবুয়ের সঙ্গে জেতা ম্যাচ শেষ মুহূর্তে এসে একেবারে শেষ বলে হারতে হয়েছে মাত্র ১ রানের ব্যবধানে।