মঙ্গলবার , ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ | ১৪ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  1. Best Reviewed Dating Sites
  2. Crypto News
  3. dating and marrige
  4. Dating Game Rules
  5. অর্থনীতি
  6. আইন-আদালত
  7. আন্তর্জাতিক
  8. উপ-সম্পাদকীয়
  9. কৃষি ও প্রকৃতি
  10. ক্যাম্পাস
  11. খেলাধুলা
  12. চাকরি
  13. জাতীয়
  14. জীবনযাপন
  15. তথ্যপ্রযুক্তি

মুক্তিযুদ্ধকে সফলতার পথে এগিয়ে নিতে বুদ্ধিজীবীদের অবদান অসামান্য

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
ডিসেম্বর ১৩, ২০২২ ৩:২৫ অপরাহ্ণ

বুদ্ধিজীবীরা মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছেন বলে উল্লেখ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

তিনি বলেছেন, আমাদের বুদ্ধিজীবীরা তাদের মেধা ও প্রজ্ঞার প্রয়োগ, শিল্প-সাহিত্যের চর্চা ও ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরি এবং যুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারকে বুদ্ধিবৃত্তিক পরামর্শ দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছেন।

১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) দেওয়া এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।

বাণীতে তিনি বলেন, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিনে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা দেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পীসহ বহু গুণীজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

রাষ্ট্রপতি জাতির সূর্যসন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন এবং তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করেন। তিনি শহিদ পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

তিনি বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারাজীবন আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে ধীরে ধীরে মুক্তি সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত করেন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার সাথে সাথে গোটা জাতি মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে আনে চূড়ান্ত বিজয়।

রাষ্ট্রপতি বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের নিশ্চিত পরাজয় আঁচ করতে পেরে জাতিকে মেধাশূন্য করার হীন উদ্দেশ্যে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদর-আল শামস বাহিনীর সহযোগিতায় ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সারাদেশে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। নির্মমভাবে হত্যা করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময়জুড়েই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। তবে বিজয়ের প্রাক্কালে এ হত্যাযজ্ঞ ভয়াবহ রূপ নেয়। দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড ছিল জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে পারলেই তাদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে বলে তিনি মনে করেন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ত্যাগ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তিনি প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

কাবুলে তালেবানের প্রশিক্ষণে মার্কিন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩

ফেসবুকে পণ্য বিক্রি বন্ধ হচ্ছে লাইভের একটি ফিচার, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ

ইন্দোনেশিয়া বিয়ে ছাড়া যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধে আইন পাস, আওতায় পর্যটকেরাও

বিকেলে দুই দলের সঙ্গে সংলাপে বসছে বিএনপি

এলডিপি মহাসচিবের বাড়িতে হামলা

সময়-ব্যয়বৃদ্ধির বৃত্তে বন্দি তিন বছর মেয়াদের এক রেলপথেই কেটে গেলো ১৫ বছর!

গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে: চরমোনাই পির

চুয়াডাঙ্গায় দুই ফিলিং স্টেশন মালিককে জরিমানা

২৫ বছর পর ‘টাইটানিক’ সিনেমার বিস্ময়কর তথ্য প্রকাশ করলেন ক্যামেরন

উত্তরাখন্ডে ভূমিধসের আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ চার ধাম ও জলবিদ্যুৎ প্রকল্প