মঙ্গলবার , ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

আগামী সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের আসনগুলোর সীমানার খসড়া প্রকাশ

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৩ ৮:৩৭ পূর্বাহ্ণ

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব জাহাংগীর আলম বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদীয় আসনগুলোর সীমানার খসড়া প্রকাশ করা হবে আগামী সপ্তাহে। এরপর দাবি-আপত্তি নিয়ে তা চূড়ান্ত করা হবে।

মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে কমিশন বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

জাহাংগীর আলম বলেন, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সীমানা যে ছিল তা নিয়ে খসড়া প্রকাশ করা হবে। বিজ্ঞপ্তিতে দাবি-আপত্তির জন্য একটা সময় নির্ধারণ করা হবে। ওই সময়ের মধ্যে যেসব দাবি-আপত্তি উত্থাপিত হবে, ইতিমধ্যে অনেকেই নিজ উদ্যোগে যে সমস্ত আবেদন দিয়েছেন সে সমস্ত আবেদন, আবেদনের সংখ্যা প্রায় ২০ থেকে ২৫টি, এ আবেদনসমূহ ও ওই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে সমস্ত আবেদনগুলো পড়বে সেগুলো নিয়ে শুনানি আন্তে বিধি-বিধানের আলোকে আমাদের চূড়ান্ত বিভক্তি এলাকা ঘোষণা করা হবে।

সংসদীয় আসনে কাটাছেঁড়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়টি হবে মূলত প্রাপ্ত আবেদনের সংখ্যার ওপর নির্ভর করবে। কারণ আমরা আগে খসড়া প্রকাশ করবো। এরপর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে আবেদনগুলো আসবে সেই আপত্তি এবং ইতিমধ্যে নিজ থেকে যে আবেদনগুলো পড়েছে সেগুলো শুনানি আন্তে আমরা বলতে পারবো আসলে কয়টায় কী হয়েছে।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, দ্বাদশ নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে যেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে সেই পদ্ধতি অনুসরণ করে অর্থাৎ এখন যেটা আছে সেটা দিয়েই আমরা খসড়া প্রকাশ করবো। এরপর কারও যদি কোনো আপত্তি থাকে সেই আপত্তি দাখিল করবে। এছাড়া ইতিমধ্যে আমরা ২৫টি আবেদন পেয়েছি। এগুলোসহ শুনানি হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে কয়টা আসনের সীমানা পরিবর্তন হচ্ছে।

খসড়া কবে নাগাদ প্রকাশ করা হবে এ প্রশ্নে তিনি বলেন, খসড়া দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। এটা আমরা আগামী সপ্তাহের মধ্যেই করে দেবো। বাস্তবতা ও আইনের বিষয়টাও তাই। আগে তো মানুষকে জানাতে হবে। তারপর তাদের কোনো আপত্তি থাকলে তার ওপর শুনানি হবে। এরপর যে আইন আছে প্রথম হচ্ছে ভৌগলিক অখণ্ডতা, তারপর আঞ্চলিক অবিভাজ্যতা, তারপর প্রশাসনিক এলাকা, চতুর্থত জনসংখ্যার ঘনত্ব। এ সবগুলোর বিবেচনায় নিয়ে যদি প্রয়োজন হয় সংশোধন হবে। না হলে হবে না।

সর্বশেষ - দেশজুড়ে