মিটার কারেন্ট জাল আটক করা হয়। পরে এসব জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়।
উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আ. হালিম বলেন, আগলা ইউনিয়নে ফসলী জমি ও হাওড় বিলে কারেন্ট জাল এবং চায়না দুয়ারি জাল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পোনা মাছ ধরা সময় এই জালগুলো আটক করা হয়। এসময় জালে আটকে পড়া শিং কাতল মাছের জীবিত পোনা, কাঁকড়া উন্মুক্ত পানিতে অবমুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এসব চায়না জালে সব ধরনের পোনা মাছ, পোকামাকড়, কাঁকড়া এই জালে আটকা পড়ে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান বলেন, দেশীয় মাছের প্রজনন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে ভয়ানক ক্ষতিকর এই নিষিদ্ধ জালের বিরুদ্ধে নবাবগঞ্জ উপজেলায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।