সোমবার , ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৮ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

নৌকার জয়রথ আটকাতে মরিয়া নৌকার দুই সাবেক মাঝি

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
ডিসেম্বর ২৫, ২০২৩ ১২:১৯ অপরাহ্ণ

জাতীয় সংসদের ৮৩ নম্বর আসন ঝিনাইদহ-৩। মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত এ সংসদীয় আসন এক সময় জামায়াত ও বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। ২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এ আসনে জয়ের দেখা পায় নৌকা। বর্তমান সংসদ সদস্য শফিকুল আজম খানের (চঞ্চল) হাত ধরে আসে সেই জয়।

এরপর টানা তিন মেয়াদ নৌকার দখলে রয়েছে আসনটি। তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনে শফিকুল আজম খানকে বাদ দিয়ে এ আসনে নৌকার মাঝি বানানো হয় নবী নেওয়াজকে। বিএনপি ভোট বর্জন করায় সেই নির্বাচনে অবলিলায় জয় পান নবী। পরের মেয়াদে ২০১৮ সালের নির্বাচনে আবার নৌকার টিকিট পেয়ে সংসদ সদস্য হন শফিকুল আজম খান (চঞ্চল)।

নৌকার টিকিটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া শফিকুল আজম খান (চঞ্চল) এবং নবী নেওয়াজ এবার মাঠে নেমেছেন নৌকার জয়রথ থামাতে। তাদের দুজনকে বাদ দিয়ে এবার নৌকার মাঝি করা হয়েছে রাজনীতিতে কিছুটা অপরিচিত মুখ মেজর জেনারেল (অব.) মো. সালাহ উদ্দিন মিয়াজীকে। রাজনীতিতে কিছুটা অপরিচিত মুখ হলেও বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের অধিকারী সালাহ উদ্দিন মিয়াজী এই চ্যালেঞ্জ কীভাবে উতরান সেটিই এখন দেখার বিষয়।

এবারের নির্বাচনে যেই জিতুক ভোটার টানা বেশ কঠিন হবে বলে ধারণা করছেন মহেশপুর ও কোটচাঁদপুরের বাসিন্দারা। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, বিএনপি ও জামায়াত এবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। ফলে এই দুই দলের অনুসারীদের বড় অংশেরই ভোট নিয়ে আগ্রহ কম।

নৌকা প্রতীক নিয়ে দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া শফিকুল আজম খান এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী। তার প্রতীক ট্রাক। নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া আরেকজন নবী নেওয়াজও এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী। তার প্রতীক ঈগল। ধারণা করা হচ্ছে ভোট যাই পড়ুক নৌকার সঙ্গে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ট্রাকের। আর শেষ পর্যন্ত নবী নেওয়াজ ভোট থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।

২ লাখ ৩ হাজার ৯৪৫ জন পুরুষ, ১ লাখ ৯৯ হাজার ২৭৭ জন নারী এবং ৩ জন হিজড়া ভোটারের এই আসনে এবারের নির্বাচনে আরও একজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুর রহমান। তবে জাতীয় পার্টির এই প্রার্থীর পক্ষে জামানত রক্ষা করাই কঠিন হবে বলে মনে করেন এলাকাবাসী।

এদিকে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সালাহ উদ্দিন মিয়াজী ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর এক বছর দায়িত্ব পালন করেন সেনাসদরের সামরিক সচিব হিসেবে। পরবর্তী প্রায় তিন বছরের অধিক সময় ছিলেন ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং কাম এরিয়া কমান্ডার রংপুর এরিয়া। এরপর যুক্তরাজ্যের রয়েল কলেজ অব ডিফেন্স স্টাডিজ থেকে এক বছরের অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ আরসিডিএস কোর্স সম্পন্ন করেন। সবশেষ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে স্বাভাবিক অবসরে যান।

মহেশপুর-কোটচাঁদপুরে নৌকার বিজয়রথ অব্যাহত রাখতে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন সালাহ উদ্দিন মিয়াজী। এ সংসদীয় আসনকে একটি আধুনিক ও উন্নয়নমুখী মডেল আসনে পরিণত করার প্রত্যয় নিয়ে নির্বাচনের মাঠে নামা সালাহ উদ্দিন মিয়াজী ভোটারদের মোবাইলে একটি বার্তাও পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেছেন- ‘আমি সালাহ উদ্দিন মিয়াজী আপনাদের এলাকার আওয়ামী লীগের এমপি পদপ্রার্থী। আগামী পাঁচ বছর আপনাদের সেবা করার অভিপ্রায় নিয়ে আপনাদের কাছে এসেছি।’

ভোটরদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন অন্য প্রার্থীরাও। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। চলছে নানান নির্বাচনী প্রচারণা। তবে বিএনপি ও জামায়াত নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহ উদ্দিন মিয়াজীর জয়ের সম্ভাবনাই বেশি দেখছেন মহেশপুর ও কোটচাঁদপুরের বাসিন্দারা। অবশ্য দুই মেয়াদে সংসদ সদস্যের দায়িত্ব পালন করা শফিকুল আজম খানকেও এগিয়ে রাখছেন কেউ কেউ।

মহেশপুরের বাসিন্দা রায়হান বলেন, ‘এক সময় মহেশপুর-কোটচাঁদপুর আসনে আওয়ামী লীগ ছিল তিন নম্বর দল। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচন থেকে ধারাবাহিকভাবে জয় পেয়েছে নৌকা। তবে বর্তমান সংসদ সদস্য শফিকুল আজম খান নৌকার প্রার্থীকে কঠিন চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন এবার। কারণ দু’দফায় সংসদ সদস্য থাকায় আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীকে নানান সুযোগ-সুবিধা দিয়েছেন তিনি। তাদের অনেকেই নৌকার প্রার্থীর পরিবর্তে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল আজম খানের পক্ষে থাকতে পারেন।’

মহেশপুরের আরেক বাসিন্দা স্বপন কুমার বলেন, ‘কে রাজনীতিতে পরিচিত মুখ, আর কে পরিচিত না, সেটা বড় কথা নয়। আমরা নৌকা মার্কায়ই ভোট দেবো। যে নৌকা পাবে আমার ভোট সেই পাবে। আমরা পারিবারিকভাবেই আওয়ামী লীগ করি। সুতরাং নৌকার বাইরে আমাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই।’

আমি চাই না প্রধানমন্ত্রী প্রশ্নবিদ্ধ হোক, দল প্রশ্নবিদ্ধ হোক এবং দেশের ক্ষতি হোক। আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষার স্বার্থে, দেশকে রক্ষার স্বার্থে আমাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে হচ্ছে। এই জায়গায় (নৌকার বিপক্ষে নির্বাচন করা) আমি বিব্রত হলেও, বিব্রত নই। আমি সেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি।–স্বতন্ত্র প্রার্থী নবী নেওয়াজ

কোটচাঁদপুরের বাসিন্দা ইদ্রীস আলী বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে না থাকায় মোট ভোট কত শতাংশ পড়বে, সেটাই এখন দেখার বিষয়। তবে ভোট যাই পড়ুক নির্বাচন হাড্ডাহাড্ডি হতে পারে। কারণ মূল দুই প্রার্থীই আওয়ামী লীগ করেন। এর মধ্যে একজন নৌকা পেয়েছেন আরেকজন স্বতন্ত্র।’

তিনি বলেন, ‘শফিকুল আজম খান স্বতন্ত্র পার্থী হলেও তিনি আওয়ামী লীগের লোক। তার আগে এই আসন থেকে নৌকা নিয়ে কেউ জয় পায়নি। সুতরাং শফিকুল আজম খানের একটা ভোটব্যাংক আছে। আওয়ামী লীগের অনেক নেতা এখন তার পক্ষে। অপরদিকে সালাহ উদ্দিন মিয়াজীর মূল শক্তি নৌকা। তিনি আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। সুতরাং, যারা আওয়ামী লীগের পদ-পদবি নিয়ে আছেন, তাদের ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় সালাহ উদ্দিন মিয়াজীর পক্ষে থাকতে হচ্ছে।’

কোটচাঁদপুরের আরেক বাসিন্দা মো. শাহিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পার্যায়ের নেতারা এখন সবচেয়ে বিব্রতকর অবস্থায় আছেন। কারণ আওয়ামী লীগ থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তিনি স্থানীয় রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ছিলেন না। অপরদিকে শফিকুল আজম খান দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করছেন। তার নেতাকর্মীরা কোনো প্রার্থীর পক্ষেই খুব একটা প্রকাশ্য হচ্ছেন না। নৌকার ভোটাররা এবার জটিল সমীকরণের মধ্যে পড়েছেন।’

সার্বিক বিষয়ে শফিকুল আজম খানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। আর নবী নেওয়াজের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমরা সারাজীবন নৌকার পক্ষে কাজ করেছি। এবছর প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের আমরা প্রাধান্য দিলাম। কারণ এতে অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক ভোট হবে। ভোটের হার বেড়ে যাবে। এতে আওয়ামী লীগের যে সরকার হবে, সেই সরকারের ভাবমূর্তি সুরক্ষিত হবে।’

তিনি বলেন, ‘কথায় আছে নেতার চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি যদি নষ্ট হয় তাহলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবো, বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমি চাই না প্রধানমন্ত্রী প্রশ্নবিদ্ধ হোক, দল প্রশ্নবিদ্ধ হোক এবং দেশের ক্ষতি হোক। আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষার স্বার্থে, দেশকে রক্ষার স্বার্থে আমাকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে হচ্ছে। এ জায়গায় (নৌকার বিপক্ষে নির্বাচন করা) আমি বিব্রত হলেও, বিব্রত নই। আমি সেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি।’

গুঞ্জন ছড়িয়েছে আপনি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকবেন না, এটা কি সত্য? এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এ গুঞ্জনের পেছনে কারণ হচ্ছে দুজন প্রার্থী আছেন। নৌকার প্রার্থী গত পরশুদিন (২৩ ডিসেম্বর) আমার বাসায় দুই ঘণ্টা বৈঠক করেন। আমার লোকগুলোকে চাপ দিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকার জন্য এখনো আছি, গণসংযোগ করছি।’

আগের নির্বাচনগুলোর ফলাফল

১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এ সংসদীয় আসনে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জামায়াতের এ এস এম মোজাম্মেল হক। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনেও তিনি জয়লাভ করেন। ১৯৮৮ সালে আসনটিতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামসুল হুদা খান। নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন।

এরপর টানা তিন মেয়াদে (১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনসহ চার মেয়াদ) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বিএনপির শহিদুল ইসলাম মাস্টার। এর মধ্যে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে ৬১ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন শহিদুল ইসলাম মাস্টার। তার নিকটতম দুই প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের এ এস এম মোজাম্মেল হক পান ৪৪ হাজার ৮৬১ ভোট এবং আওয়ামী লীগের সাজ্জাতুজ জুম্মা পান ৩১ হাজার ৪১২ ভোট।

১৯৯৬ সালের নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর ভোটের সংখ্যা বাড়লেও তৃতীয় স্থানেই থাকেন। ওই নির্বাচনে ৬৫ হাজার ৭২৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সংসদ সদস্য হন শহিদুল ইসলাম মাস্টার। জামায়াতে ইসলামী’র এ এস এম মোজাম্মেল হক পান ৫৬ হাজার ৪৫৮ ভোট এবং আওয়ামী লীগের সাজ্জাতুজ জুম্মা পান ৫০ হাজার ৮৮২ ভোট।

২০০১ সালের নির্বাচনে আসনটিতে জামায়াতের প্রার্থী ছিল না। ওই নির্বাচনে বিএনপির শহিদুল ইসলাম মাস্টার ১ লাখ ২৭ হাজার ২৩ ভোট পেয়ে তৃতীয় মেয়াদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আর আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাজ্জাতুজ জুম্মা পান ৮৪ হাজার ২৮৯ ভোট।

এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনে সাজ্জাতুজ জুম্মাকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকার প্রার্থী করা হয় শফিকুল আজম খানকে। ওই নির্বাচনে ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়ে প্রথমবার মহেশপুর-কোটচাঁদপুর সংসদীয় আসন থেকে নৌকার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন শফিকুল আজম খান। তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে জামায়াতের মতিউর রহমান পান ৮১ হাজার ৭৩৯ ভোট এবং বিএনপির শহিদুল ইসলাম মাস্টার পান ৫৯ হাজার ১৪ ভোট।

২০১৪ সালের নির্বাচনে শফিকুল আজমকে বাদ দিয়ে নৌকার প্রার্থী করা হয় নবী নেওয়াজকে। বিএনপি ও জামায়াতের বর্জন করা ওই নির্বাচনে ৪৬ হাজার ৭০১ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য হন নবী নেওয়াজ। আর জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান স্বাধীন পান ১ হাজার ৪৮৯ ভোট।

২০১৮ সালের নির্বাচনে আবারও নৌকার প্রার্থী হন শফিকুল আজম খান। ওই নির্বাচনে তিনি ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৩২ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের মো. মতিয়ার রহমান পান ৩২ হাজার ২৪৯ ভোট।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

ত্বকী হত্যার ১০ বছর ‘খুনিরা যত প্রভাবশালী হোক না কেন, বিচার হতেই হবে’

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ১ লাখ ৭৬ হাজার পশু

বিশ্বরেকর্ড গড়তে নিজের শরীরে আগুন

শনিবার স্কুল খোলা রাখার প্রতিবাদে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখছে না সরকার

তুরস্ক ভ্রমণে এসে মুসলিম হলেন ফরাসি তরুণী

আরেক দফা বাড়ল তেল, চিনি, ছোলা ও পেঁয়াজের দাম

কেজরিওয়াল গ্রেফতার ভোট ঘোষণা হতেই বিরোধীদের ধরপাকড় চলছে, অভিযোগ কংগ্রেস-তৃণমূলের

তাইওয়ানের আকাশে আবারও চীনের বোমারু বিমান

যাত্রী কল্যাণ সমিতি বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪ হাজার ৯৫৪ জনের প্রাণহানি