হনুমান দেখতে এসেছেন মুকুন্দপুর জামাদার পাড়ার বাসিন্দা সেলিম হোসেন (৩৫)। তিনি বলেন, বাজারে হনুমান আসার খবর পেয়ে দেখার জন্য ছুটে এসেছেন। এত দিন টিভিতে ও চিড়িয়াখানায় হনুমান দেখেছেন, আজ একেবারে চোখের সামনে হনুমান দেখতে পেয়ে খুশি তিনি।
এ বিষয়ে ২ নম্বর কাটলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুছ আলী মণ্ডল প্রথম আলোকে বলেন, ‘শুনেছি বাজারে একটি হনুমান এসেছে। যেহেতু এটি বন্য প্রাণী এবং এটি আমাদের প্রকৃতির সম্পদ। হনুমানটির যেন কেউ ক্ষতি না করে, সে জন্য গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হয়েছে।’
হিন্দুধর্মাবলম্বীদের মধ্যে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে হনুমান সম্মানীয় প্রাণী বলে জানান কাটলা ইউনিয়ন পূজা উদ্যাপন ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি সুধীর চন্দ্র রায়। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘সীতাকে রক্ষায় হনুমানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আমাদের এলাকায় হনুমানটি এসেছে, নিশ্চয়ই আমাদের জন্য কোনো না কোনো মঙ্গলবার্তা নিয়ে এসেছে। তার যেন কেউ ক্ষতি না করে।’