বুধবার , ৩০ নভেম্বর ২০২২ | ২৫শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

ইসলামী ব্যাংকে ‘ভয়ংকর নভেম্বর’: রিট করার পরামর্শ হাইকোর্টের

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
নভেম্বর ৩০, ২০২২ ৭:০০ পূর্বাহ্ণ

ভুয়া ঠিকানা ও নথিপত্রে কাগুজে কোম্পানির নামে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (আইবিবিএল) থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নেওয়া এবং একই ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপের ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার বিষয়ে রিট আবেদন করার পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত পৃথক প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনার পর বুধবার (৩০ নভেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ পরামর্শ দেন।

এদিন বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তিনি আদালতের কাছে আদেশ প্রার্থনা করলে উচ্চ আদালত বলেন, ‘প্রতিবেদনগুলো সংযুক্ত করে রিট আবেদন আকারে কোর্টে আসুন।’

এসময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান উপস্থিত ছিলেন।

আইনজীবী মুহাম্মদ শিশির মনির জাগো নিউজকে বলেন, আমরা আজই (বুধবার) আদালতে রিট করবো।

গত ২৪ নভেম্বর জাতীয় দৈনিকে ইসলামী ব্যাংকে ‘ভয়ংকর নভেম্বর’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনের প্রথমাংশে বলা হয়, ব্যাংকের নথিপত্রে নাবিল গ্রেইন ক্রপস লিমিটেডের অফিসের ঠিকানা বনানীর বি ব্লকের ২৩ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর বাড়ি। সেখানে গিয়ে দেখা গেল, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ আবাসিক ভবন। ঋণ পাওয়া মার্টস বিজনেস লিমিটেডের ঠিকানা বনানীর ডি ব্লকের ১৭ নম্বর সড়কের ১৩ নম্বর বাড়ি। সেখানে গিয়ে মিলল রাজশাহীর নাবিল গ্রুপের অফিস। তবে মার্টস বিজনেস লাইন নামে তাদের কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। এভাবেই ভুয়া ঠিকানায় একাধিক কাগুজে কোম্পানি খুলে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (আইবিবিএল) থেকে দুই হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে একটি অসাধু চক্র।

সব মিলিয়ে বিভিন্ন উপায়ে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। আটটি প্রতিষ্ঠানের নামে চলতি বছরেই এ অর্থ নেওয়া হয়। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ তুলে নেওয়া হয় চলতি নভেম্বর মাসের ১ থেকে ১৭ তারিখ সময়ে। যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা। এ জন্যই ব্যাংকটির কর্মকর্তারা চলতি মাসকে ‘ভয়ংকর নভেম্বর’ বলে অভিহিত করছেন।

একইভাবে বেসরকারি খাতের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল) ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকেও ২ হাজার ৩২০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে কোম্পানিগুলো। ফলে এ তিন ব্যাংকের কাছে প্রতিষ্ঠানগুলোর সুদসহ দেনা বেড়ে হয়েছে সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা। এমন সময়ে এসব অর্থ তুলে নেওয়া হয়, যখন ব্যাংক খাতে ডলার সংকটের পর টাকার সংকট বড় আলোচনার বিষয়।

এদিকে মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) নিউ এইজ পত্রিকায় এস আলম গ্রুপ একাই ইসলামী ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে- এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এ প্রতিবেদনটিও আজ আদালতের নজরে আনা হয়।

সর্বশেষ - দেশজুড়ে

আপনার জন্য নির্বাচিত

বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ড পঞ্চম দিনেও পোড়া মার্কেটে উঠছে ধোঁয়া

বন্ধুকে নিয়ে রাতে ঘুরতে বেরিয়ে সড়কে গেলো প্রাণ

বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে দুই পক্ষের গোলাগুলিতে আটজন নিহত: পুলিশ

বাংলাদেশের রেলওয়ের উন্নয়নে ব্রিটিশ সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা হেরে গেলে বাংলাদেশ হেরে যাবে: ওবায়দুল কাদের

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সপ্তাহে একদিন অনলাইনে ক্লাস নেবে শাবিপ্রবি

সংবিধান অনুসারে শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী

গাজা ও লেবাননে নিষিদ্ধ সাদা ফসফরাস বোমা ব্যবহার করছে ইসরায়েল

হালান্ডের ১৯ মিনিটের হ্যাটট্রিক, পিছিয়ে পড়া ম্যাচে বড় জয় সিটির

অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেলেন জ্যাকুলিন