শনিবার , ৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

বাড়িঘর-ফ্ল্যাট কিছুই নেই মমিনুল হকের, কমেছে আয়

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
ডিসেম্বর ৯, ২০২৩ ৫:৪৯ পূর্বাহ্ণ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন এ কে এম মমিনুল হক সাঈদ। তিনি বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক পদে ছিলেন। ২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান। অভিযোগ ওঠে তিনিও অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসায় জড়িত।

তবে দ্বাদশ নির্বাচনের জন্য জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ ঘোষণা করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। তবে এবার দলীয় মনোনয়ন পান এবাদুল করিম বুলবুল। দুই নির্বাচনে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী মমিনুল হক সাঈদের আয় কমেছে এবং তার কোন স্থাবর সম্পত্তি নেই।

হলফনামা অনুযায়ী সাঈদের বাৎসরিক আয় এখন ১০ লাখ ৮০ হাজার ৭৩৩ টাকা। ২০১৮ সালে তার বাৎসরিক আয় ছিল ২৬ লাখ ৮ হাজার ৮৮০টাকা। এবারের হলফনামা অনুযায়ী মমিনুল হক সাঈদের আয় ব্যবসা থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার, চাকরি থেকে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা ও ব্যাংক সুদ থেকে ৫ লাখ ১০ হাজার ৭৩৩ টাকা। হলফনামা অনুযায়ী ৫ বছর আগে বছরে সাঈদের ব্যবসা থেকে আয় হতো ২২ লাখ ৩৭ হাজার ৩৮০ টাকা এবং কাউন্সিলর হিসেবে সম্মানী পেতেন ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৫০০টাকা।

২০১৮ সালে মমিনুল হক সাঈদের নগদ টাকা ছিল ১২ লাখ ৬৩ হাজার ১৯৭ টাকা, এবার নগদ আছে ১৭ হাজার ৭৮০ টাকা। তবে তার স্ত্রীর কাছে নগদ আছে ২০ লাখ ৮৫ হাজার ৮৩৯ টাকা, এর আগের নির্বাচনে স্ত্রী কাছে নগদ টাকা ছিল না। গত নির্বাচনে সাঈদের ব্যাংকে কোনো টাকা না থাকলেও এবার তার ব্যাংকে অ্যাকাউন্টে আছে ৪০ লাখ ৯৬ হাজার ৬৯২ টাকা। তার কাছে গত পাঁচ বছর আগে ৬০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ছিল, যা এখনো আছে। কিন্তু তার স্ত্রীর কাছে আগে কোনো স্বর্ণালঙ্কার না থাকলেও এবার ৫০ ভরি উল্লেখ আছে।

সাঈদের ব্যবসায়িক মূলধন কমে এক কোটি ৫২ লাখ ১৮৮ টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা আগে ছিল এক কোটি ৩৯ লাখ ৯২ হাজার ৯০৯ টাকা। এছাড়া তার ২ লাখ টাকার প্রাইজ বন্ড আছে।

পাঁচ বছর আগেও আলোচিত মমিনুল হক সাঈদ ও তার স্ত্রীর নামে কোনো বাড়িঘর, দোকানপাট বা অ্যাপার্টমেন্ট ছিল না, এবারও কিছুই নেই।

হলফনামায় মমিনুল হক সাঈদের নামে দুর্নীতি দমন আইনে একটি এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দুইটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

নেতাকর্মীদের ঢল উৎসবে পরিণত হয়েছে আওয়ামী লীগের সম্মেলন

নৌযান শ্রমিকদের কর্মবিরতি সমাধান খুঁজতে পৃথক বৈঠক বসছে সরকার

পছন্দের ছেলের সঙ্গে বিয়ে না দেওয়ায় কলেজছাত্রীর বিষপান

চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন এবং বিকাশের চুক্তি

বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন ছাত্র-জনতার নজিরবিহীন রক্তস্নাত বিজয়কে অর্থবহ করতে হবে

নাইকো দুর্নীতি মামলা দেখে দেখে সাক্ষ্য নেওয়া বন্ধের দাবিতে হাইকোর্টে খালেদার আবেদন

‘গেম অব থ্রোনস’ অভিনেতা ড্যারেন কেন্ট আর নেই

বলিউড অভিনেতা অন্নু কাপুর গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে

সরেজমিন শিশু হাসপাতাল সিট খালি নেই ডেঙ্গু ওয়ার্ডে, মশারি ছাড়াই থাকছে রোগীরা

সোলসের ৫০ বছর পূর্তিতে লোগো উন্মোচন